দক্ষিণ কোরিয়া লটারি ২০২২ -দক্ষিণ কো‌রিয়ায় গিয়ে মা‌সে দুই লাখ টাকা আ‌য়ের সু‌যোগ

ইপিএস EPS ভিসায় কো‌রিয়া যাওয়ার উপায় 2020 জেনে নিন বিস্তারিত-দক্ষিণ কোরিয়া লটারি ২০১৯-২০২০

বৈধ ভাবে কাজের ভিসা নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় 2019 এবং গিয়ে মাসে দুই লাখ টাকা আয় করার জন্য ইপিএস EPS ভিসায় কো‌রিয়া যাওয়ার উপায় জেনে নিন বিস্তারিত। কাজের ভিসায় বিদেশ যাওয়া তাও আবার কোন দালাল না ধরে বা কোন এজেন্সিতে ৫/৬ লাখ টাকা খরচ না করে। বাংলাদেশের পরিপেক্ষিতে কথা গুলো অবাস্তব মনে হলেও সত্য। যারা ওয়ার্ক পারমিট বা কোরিয়া লটারি ভিসায় কম খরচে কোরিয়া যেতে চান তাদের জন্য বিস্তারিত উল্লেখ করছি। পুরো লেখাটি পড়ুন আর জেনে নিন বিস্তারিত।

দক্ষিণ কোরিয়া লটারি ২০২০ – বিস্তারিত দেখে নিন এখান থেকে




[button link=”https://www.youtube.com/channel/UCaLHecvFobxHhHRBMc50xyw?sub_confirmation=1″ color=”blue” newwindow=”yes”]সবার আগে কোরিয়া লটারি রেজাল্ট জানতে এবং বোয়েসেল কোরিয়া নোটিশ জানতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন[/button]

কোরিয়া যাওয়ার উপায় 2020




ইপিএস ভিসা কি ?

দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের শ্রম মন্ত্রণালয় এইচআরডি শাখার মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে অদক্ষ শ্রমিক নেয়ার জন্য যে ভিসা প্রোগ্রাম চালু রেখেছে তাই ইপিএস বা ইমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম ভিসা। ইপিএস সিস্টেম এর আওতায় বাংলাদেশ সরকার এবং কোরিয়া সরকারের মধ্যে ২০০৭ সালে চুক্তি সম্পাদিত হয়। যার ফলে কোরিয়া সরকার ২০০৮ সাল থেকে প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে অদক্ষ শ্রমিক নিচ্ছে যাচ্ছেন। চুক্তি অনুযায়ী কোরিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর  প্রায় দুই থেকে তিন হাজার শ্রমিক নিয়ে থাকে।  ইপিএস সিস্টেম এর আওতায় বাংলাদেশ সহ ১৫ টি দেশ (বাংলাদেশ, কম্বোডিয়া, পূর্ব তিমুর, ইন্দোনেশিয়া, কিরগিজস্তান, লাওস, মঙ্গোলিয়া, মায়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, শ্রীলংকা, থাইল্যান্ড, উজ্বেকিস্থান, ভিয়েতনাম) থেকে অদক্ষ শ্রমিক নেয়ার জন্য কোরিয়া সরকার প্রতি বছর অনলাইনে সার্কুলার দিয়ে থাকে।

উল্লেখ্য যে শুধু মাত্র বাংলাদেশ ওভারসিজ এন্ড ইমপ্লয়মেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেড বা সংক্ষেপে বোয়েসেল ই বাংলাদেশ থেকে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ইপিএস ভিসায় কোরিয়াতে জনশক্তি পাঠাতে পারে। অন্য কোন প্রতিষ্ঠান বা দালাল চক্র কোন ভাবেই কাওকে পাঠাতে পারবে না।

Korean Language Institute Dhaka
Korean Language Institute Dhaka

 

ইপিএস ভিসায় বোয়েসেলের মাধ্যমে দক্ষিণ কো‌রিয়া যাওয়ার উপায় 2020 – কোরিয়া যাবার পর্যায়ক্রমিক ধাপ সমুহঃ

আপনি যদি সরকারি ভাবে মাত্র ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় ওয়ার্ক ভিসায় কোরিয়া যেতে চান তাহলে আপনাকে নিচের পদ্ধতি গুলো পর্যায়ক্রমে অনুসরণ করতে হবে। এই পদ্ধতি গুলোর স্টেপ বাই স্টেপ শেষ করতে পারলেই কেবল মাত্র আপনি দক্ষিণ কোরিয়ায় ওয়ার্ক ভিসায় যেতে পারবেন।
১) কোরিয়া ভিসা অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সার্কুলার প্রকাশ
২) সার্কুলার প্রকাশিত হওয়ার পরে নির্ধারিত দিনে অনলাইনে আবেদন
৩) অনলাইনে আবেদনের পরিপেক্ষিতে লটারির মাধ্যমে নির্ধারিত কোটা অনুসারে কোরিয়া লটারি রেজাল্ট ঘোষণা
৪)কোরিয়া লটারিতে বিজয়ীদের বাংলাদেশ অভারসিজ লিমিটেড বোয়েসেল এর মাধ্যমে নির্ধারিত ফি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন।
৫)রেজিস্ট্রেশন কৃত কোরিয়া গমনেচ্ছুক প্রার্থীদের ভাষা পরীক্ষা।
৬) ভাষা পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের শারীরিক দক্ষতা পরীক্ষার
ভাষা পরীক্ষা ও দক্ষতা পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা।
৭) পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের এইচ আর ডি কোরিয়ার মাধ্যমে জব রোস্টার ভুক্ত
৮) জব রোস্টারে অন্তর্ভুক্তদের কোরিয়ায় নির্ধারিত কোম্পানি থেকে জব অফার
৯) বাংলাদেশ কোরিয়া টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট থেকে ৪/৫ দিনের প্রশিক্ষনে অংশ নিতে হবে
১০) বোয়েসেলের মাধ্যমে মেডিক্যাল টেস্টে অংশ নিতে হবে
১১) ১ লক্ষ টাকা ফেরতযোগ্য জামানত হিসাবে বোয়েসেলের একাউন্টে ১ লক্ষ টাকা জামানত রাখার জন্য ব্যাংক ড্রাফ্‌ট করতে হবে।
১২)নির্ধারিত দিনে কোরিয়া গামী প্লেনে করে কোরিয়া গমন।

 

এছাড়া ১৯ ক্যাটাগরিতে কর্মী নেবে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এ সম্পর্কে বিস্তারিত দেখুন এই লিঙ্কে




কোরিয়া লটারি ২০২০- ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় দক্ষিণ কো‌রিয়া যাওয়ার উপায়

 

ইপিএস কোরিয়ান ভিসায় আবেদন এর যোগ্যতাঃ

  • প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ৩৯ বছর এর মাঝে হতে হবে
  • যে ব্যক্তি জীবনে কখনো কারাবাস বা তার অধিক শাস্তি যোগ্য অপরাধ করেনি
  • যাদের উপর বিদেশ ভ্রমনে বাংলাদেশ সরকারের কোন নিষেধাজ্ঞা নাই
  • ইপিএস এর আওতায় কোরিয়া গমনের জন্য কোরিয় ইমিগ্রেশন কর্তৃক ভিসা / সিসিআইভি রিজেক্ট হয়নি
  • পূর্বে দক্ষিন কোরিয়ার অবৈধ ভাবে বসবাস করে নি
  • অথবা কোরিয়া থেকে জোর পূর্বক ফেরত পাঠানো হয় নি
  • পূর্বে দক্ষিন কোরিয়ার অবস্থান কালে কোন প্রকার জেল জরিমানা বা শাস্তির মুখোমুখি হয়নি এমন ব্যক্তি
  • ই ৯/১০ ভিসায় পূর্বে দক্ষিন কোরিয়ায় পাঁচ বছরের বেশি অবস্থান করেনি
  • যাদের কালার উইকনেস বা কালার ব্লাইন্ডনেস সমস্য নাই এমন ব্যক্তি
  • এবং অবশ্যই মেশিন রিডেবল বাংলাদেশী পাসপোর্ট ধারী হতে হবে।

আবেদন প্রক্রিয়াঃ

ইপিএস সিস্টেমে এবছর থেকে নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে যাতে রিক্রুটমেন্ট পয়েন্ট সিস্টেম ভিত্তিক পরীক্ষা এবং ফলাফল প্রকাশ করা হবে। এই প্রক্রিয়ার মূল উদ্দেশ হলো শধুমাত্র কোরিয়ান ভাষায় দক্ষতা নয় শারীরিক যোগ্যতা  প্রযুক্তিক দক্ষতা, কর্মদক্ষতা ও অভিজ্ঞতা ইত্যাদি সামগ্রিকভাবে মূল্যায়ন করার রিক্রুটিং সিস্টেমরিক্রুটমেন্ট পয়েন্ট সিস্টেমে প্রথম রাউন্ড পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থী থেকে দ্বিতীয় রাউন্ড পরীক্ষা (স্কীল টেস্ট, কম্পিটেন্সি টেস্ট) নিয়ে, প্রথম ও দ্বিতীয় রাউন্ড পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে উচ্চ নাম্বারের ভিত্তিতে সম্ভাব্য নির্বাচিতব্য প্রার্থীর পরিমান লোককে বাছাই করা হবে।

ইপিএস এবং বোয়েসেল (BOESL) তাদের ওয়েব সাইট www.boesl.gov.bd এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্রিকায় দক্ষিন কোরিয়া চাকরির অনলাইন রেজিস্ট্রেশন নামে কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ এর রেজিস্ট্রেশনের জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। উক্ত বিজ্ঞাপন প্রকাশের পর নির্দিষ্ট দিনে প্রার্থীগণ অনলাইনে বোয়েসেল (www.boesl.gov.bd) বা ইপিএস (eps.boesl.org.bd) এর ওয়েব সাইটে গিয়ে নিজের পাসপোর্ট নাম্বার এবং অন্যান্য তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। আবেদন করার জন্য আপনাকে কোন টাকা খরচ করতে হবে না। চাইলে নিজের বা যে কারও কম্পিউটারে বসে নিজের রেজিস্ট্রেশন নিজেই করতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন শেষে আপনাকে কনফার্মেশন ফর্ম দেবে যেটা প্রিন্ট করে রেখে দেবেন।




দক্ষিণ কোরিয়া লটারি ২০১৯- কোরিয়া সার্কুলারের বিস্তারিত দেখুন এখান থেকে




লটারি এবং কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশনঃ

বিগত বছর গুলোতে চাহিদার বিপরীতে অনেক গুন বেশি রেজিস্ট্রেশন হয়েছে। যার কারণে আবেদনকারীদের পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে একটি কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে লটারির মাধ্যমে উচ্চ নাম্বারের ভিত্তিতে সম্ভাব্য নির্বাচিতব্য প্রার্থীর দ্বিগুন সংখ্যককে(সর্বোচ্চ ৮৪০০ জন) উত্তীর্ণ করানো হবে । যারা পরবর্তীতে EPS-TOPIC CBT পরীক্ষায় চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশনের জন্য নির্বাচিত হবেন বা ভাষা পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে। আপনি যদি কোরিয়ান লটারিতে বিজয়ী হন তাহলে পরবর্তীতে আপনাকে EPS-TOPIC CBT পরীক্ষায় রেজিস্ট্রেশনের জন্য নিজের পাসপোর্ট এবং পিছনে সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি নিয়ে নির্ধারিত দিনে বোয়েসেল এর অফিসে সশরীরে উপস্থিত থেকে রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে। এর সাথে পে- অর্ডার করা এবং পরীক্ষার জন্য আডমিট কার্ড সংগ্রহ করতে হবে।

 

কোরিয়া লটারি 2019 ফলাফল এবং কোরিয়া যাবার পরবর্তী ধাপ সবই দেখুন




প্রথম রাউন্ড পরীক্ষা (কোরিয়ান ভাষা দক্ষতা পরীক্ষা-EPS-TOPIC CBT)

CBT – Computer base Test যা একটি কম্পিউটারাইজড পরীক্ষা পদ্ধতি যাতে কম্পিউটারের সামনে বসে রিডিং এবং লিসেনিং পরিক্ষা দিতে হয়। ৫০ মিনিট সময়ের মধ্যে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয় যাতে ২০ টি প্রশ্ন থাকে রিডিং বা পড়ে বলার জন্য এনং ২০ টি প্রশ্ন থাকবে লিসেনিং, যেটা শুনে এবং বুঝে উত্তর করার জন্য। ১০০ নম্বরের মাঝে ৪৪ নম্বরের অধিক পাওয়া পরীক্ষার্থীদের মাঝে থেকে কোটা সংখ্যক লোক নির্বাচিত করা হয়। পরীক্ষার রেজাল্ট ওয়েব সাইটে এবং বোয়েসেলের নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হয়। এই পরীক্ষায় উরতিন্ন প্রার্থীদের ফল প্রকাশের দিন থেকে পরবর্তী দুই বছর উরতিরন হিসাবে বিবেচনা করা হবে।

২য় রাউন্ড পরীক্ষা (স্কীল টেস্ট ও কম্পিটেন্সি টেস্ট)

ভাষা পরীক্ষা উত্তীর্ণ হবার পর আপনাকে স্কিল টেস্ট ও কম্পিটেন্সি টেস্টে অংশ নিতে হবে। সাধারণত স্কিল্ড টেস্টে প্রার্থীর শারীরিক ক্ষমতা এবং দূরদর্শিতা যাচাই করা হয়। আর এ বছর থেকে যোগ হওয়া কম্পিটেন্সি টেস্টের জন্য প্রামাণিক কাগজপত্র হিসাবে প্রার্থীর চাকরির অভিজ্ঞতার সনদপত্র, চাকরির অভিজ্ঞতার সত্যতা প্রত্যয়নপত্র, ভোকেশনাল ট্রেনিং(মূল সার্টিফিকেট), শিক্ষাগত যোগ্যতা (মূল সার্টিফিকেট), ন্যাশনাল সার্টিফিকেট  ফটোকপি ইত্যাদি জমা দিতে হবে। তবে

উত্তীর্ণ প্রার্থীর নাম ঘোষণাঃ

প্রথম ও দ্বিতীয় রাউন্ড পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর যোগ করে উচ্চ নাম্বারের ভিত্তিতে চূড়ান্ত প্রার্থীদের নির্বাচিত করা হবে। নির্বাচিত প্রার্থীকে এরপর জব অফার ফর্ম পুরন করতে হবে। জব অফার ফর্ম পূরণ করার সময় আপনাকে জব ক্যাটাগরি ভাল ভাবে বুঝে তারপর যে ক্যাটাগরিতে কাজ করতে চান তার ক্রম অনুসারে পূরণ করতে হবে। তারপর সব কিছু ঠিক থাকলে আপনি জব রোস্টারে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন। তবে এখানে একটা কথা মনে রাখতে হবে যে জব রোস্টারে অন্তর্ভুক্ত মানে কোরিয়ান চাকরি চূড়ান্ত নয়।


অপেক্ষা এবং অবশেষে স্বপ্নের কোরিয়ায় চাকরিঃ

জব রোস্টারে অন্তর্ভুক্ত হবার পর ইপিএস এর ওয়েব সাইটে আপনার একটা আকাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে। আপনি আপনার আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে চেক করতে পারবেন। এরপর পালা অপেক্ষার, কোরিয়ান কোন কোম্পানি আপনাকে পছন্দ করলে বোয়েসেলের মাধ্যমে তাদের ইনভাইটেশন পেয়ে যাবেন আপনার ই মেইলে এবং ইপিএস অ্যাকাউন্টে। এরপর আপনার কাজ মেডিকেল চেকআপ এবং মেডিকেলে টিকলে ট্রেনিং এর জন্য পে- অর্ডার করতে হবে। এরপর বাংলাদেশ-কোরিয়া টেকনিক্যাল ট্রেইনিং সেন্টার থেকে ১ সপ্তাহের একটা ট্রেইনিং করতে হবে কাজ এবং কোরিয়ান সাংস্কৃতির উপর। তারপর আপনার নিয়োগ দানকারী কোম্পানির উল্লেখিত তারিখ অনুসারে প্লেন এর টিকিট কাটবেন এবং নির্দিষ্ট দিনে নিজের সকল দরকারি কাগজ পত্র, লাগেজ সহ প্লেনে চেপে বসবেন।

স্বপ্নের কোরিয়া প্রবেশঃ

কোরিয়া যাবার পর পর ই আপনার আবার ফাইনাল মেডিকেল চেক আপ হবে । তবে কোরিয়ায় প্রবেশের পর ড্রাগ টেস্টে পজিটিভ হলে দেশে ফেরত পাঠানো হতে পারে। তারপর কোম্পানির তরফ থেকে আবার ২ দিনের ট্রেনিং থাকবে কাজ এবং কোরিয়ান আচার ব্যবহার আইন কানুন সম্পর্কে। তারপর কাজে যোগদান এবং মাস শেষে কড়কড়া “ওন“……..।।

সাবধানতা ও কিছু অজানা কথাঃ

কোরিয়ার শ্রমিক ভিসায় আবেদন করার আগে মাথায় রাখতে হবে আপনি কোরিয়া যাচ্ছেন শ্রমিক ভিসায়। আর এই ভিসায় গিয়ে কোরিয়াতে আপনি কোন ডেস্ক জব করতে পারবেন না। আপনাকে কাজ করতে হবে স্থানীয় বা অন্য কোন দেশের শ্রমিকদের সাথে এবং সেটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাংলাদেশী কারখানার কাজের মত। তাই দক্ষিন কোরিয়া যেতে চাইলে এবং কোরিয়া সার্কুলারে রেজিস্ট্রেশন করতে চাইলে আপনাকে মানুষিক এবং শারীরিক ভাবে সেই রকম প্রস্তুতি নিতেই হবে। কোরিয়ান ইপিএস ভিসার পুরো কাজ তদারকি এবং নিয়ন্ত্রন করে বোয়েসেল এবং কোরিয়া সরকার। তাই কোন দালাল ধরে নিজে বা ফ্যামিলিকে সর্ব-শান্ত করবেন না বা বোয়েসেল এ পে অর্ডার ছাড়া অন্য কোথাও কোন টাকা লেনদেন করবেন না। আর যাবার আগে কোরিয়ান আইন কানুন সংস্কৃতি সম্পর্কে একটু পড়ালেখা করে যাবেন। কারণ রাস্তায় যেখানে সেখানে থু থু ফেলার মত অপরাধে আপনার বড় অঙ্কের জরিমানা করতে পারে কোরিয় পুলিশ।

 

কোরিয়া রেজিস্ট্রেশন ২০১৯

কোরিয়া লটারি রেজিস্ট্রেশন ২০১৯

 




বোয়েসেল অফিশিয়াল লিংক – www.eps.boesl.gov.bd

 

[button link=”http://eps.boesl.gov.bd/” type=”big” color=”red” newwindow=”yes”] আবেদন করুন[/button]

 

কাজের ভিসায় দক্ষিণ কো‌রিয়া যেতে চাইলে পড়ুন পুরো লেখাটি।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে নতুন ভিসা – দুবাই ভিসা ২০১৯ সম্পর্কে বিস্তারিত দেখুন এই লিঙ্কে

আরও দেখুন কোরিয়া লটারি 2019- স্পেশাল সিবিটি ২০১৯ বিস্তারিত ।

দক্ষিণ কোরিয়া যাবার রেজিস্ট্রেশন ২০১৯  এবং লটারির ফলাফল এর জন্য নিচের লিংকে পাবেন আরও বিস্তারিতঃ
কোরিয়া সার্কুলার ২০১৯ – প্রার্থী বাছাই পদ্ধতিতে পরিবর্তন এসেছে ।

কোরিয়া লটারি 2019 ফলাফল এবং কোরিয়া যাবার পরবর্তী ধাপ

পোস্ট টি ভাল লাগলে শেয়ার করে অন্যদেরকেও জানার সুযোগ করে দিন এবং আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে দক্ষিন কোরিয়া ভিসার সকল আপডেট দেখুন

 

প্লানেট বাংলার সকল আপডেট নিয়মিত পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন

প্ল্যানেট বাংলা ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত ভিডিও দেখতে আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন

প্ল্যানেট বাংলায় প্রকাশিত বিভিন্ন পোস্টের আপডেট পেতে আমাদের টুইটার পেজ ফলো করুন

 

প্ল্যানেট বাংলা ডেস্ক

Planet Bangla – সফল জীবন সহজ ভুবন

 



7 thoughts on “দক্ষিণ কোরিয়া লটারি ২০২২ -দক্ষিণ কো‌রিয়ায় গিয়ে মা‌সে দুই লাখ টাকা আ‌য়ের সু‌যোগ”

  1. excelent for those who are v v poor even could not pass S S C exam for poverty. Academic Certificate should not be bar. Self education smartness basic knowledge and your other systemic exam OK.

    Reply
  2. ১। স্কিল টেস্ট কি সবার জন্য?
    ২। ভোকেশনাল ট্রেনিং কি?
    ৩। সর্বমোট কত টাকা লাগবে? কখন লাগবে?
    ৫। ভিসার মেয়াদ কি ৫ বছর? ৫ বছর পর রেন্যু করা যাবে নাকি দেশে ফেরত পাঠাবে?

    Reply
  3. 1)আমি আপনাদের অফিসে যোগাযোগ করতে চাই। দয়াকরে আপনার যোগাযোগের নাম্বারটা দেন।
    2)আবেদন প্রক্রিয়া শুরু কত তারিখ থেকে এবং শেষ কবে? দয়া করে জানাবেন।
    3) আমার মোবাইল নাম্বার-01747720501, 01685758061

    Reply

Leave a Comment